প্রবীণদের প্রতি শ্রদ্ধা - পূর্বের লোক এবং জাতীয়তার এই প্রাচীন traditionতিহ্যের প্রতি বিশেষ মনোযোগ দেওয়া হয়। এটি আচরণের নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম মেনে চলার ক্ষেত্রেই নয়, তবে প্রবীণ প্রজন্মের প্রতি মনোভাবও ধারণ করে। জাপানে, প্রবীণদের সম্মান দিবসটি বিশেষ বিদ্রূপের সাথে বিবেচনা করা হয়। এই ছুটি ব্যতিক্রম ছাড়াই প্রত্যেকেই উদযাপন করে এবং দেশের অন্যতম উজ্জ্বল এবং সবচেয়ে প্রিয় হিসাবে বিবেচিত হয়।
ধারণা এবং ইতিহাসের ইতিহাস
"রৌপ্য যুগ" - সম্প্রতি জাপানের প্রবীণ ব্যক্তিদের সাথে এই শব্দটি প্রায়শই শোনা যায়, যারা সক্রিয় ও স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন, স্বাস্থ্যের প্রতি মনোযোগী মনোভাবকে ধন্যবাদ, তাদের বয়সের তুলনায় অনেক কম দেখায়।
জাপানে, প্রবীণদের প্রতি শ্রদ্ধার সংস্কৃতি এবং প্রজন্মের মধ্যে সংযোগ খুব দৃ and় এবং স্পষ্ট। প্রবীণ বা রৌপ্যযুগের লোকদের জন্য, তাদের জীবনকে আরও সহজ ও উন্নত করতে সকল ক্ষেত্রে অনেক কিছু করা হচ্ছে। উদাহরণস্বরূপ, জাপানে প্রবীণদের জন্য একটি বিশেষ পথচারী "রৌপ্য অঞ্চল" রয়েছে এবং দীর্ঘকালীন চালকদের জন্য বিশেষ ডিজাইনিং স্টিকার তৈরি করা হয়েছে।
"কেইরো ন হাই" এর উত্থান হায়োগো প্রিফেকচার গ্রামে প্রধানের নামের সাথে জড়িত। এটি মাসাও কাদোভাকি যিনি 1947 সালে পুরানো প্রজন্মকে উত্সর্গীকৃত একটি ছুটির দিন তৈরির ধারণাটি প্রস্তাব করেছিলেন। প্রবীণদের পল্লী পরিষদ 15 সেপ্টেম্বর প্রবীণ দিবস হিসাবে মিলিত ও অনুমোদিত হয়েছিল approved তাঁর উদ্দেশ্য ছিল নিয়ম: প্রাচীনদের বুদ্ধিমানের উপর ভিত্তি করে গ্রামের জীবন উন্নতি করা, তাদের অভিজ্ঞতা সম্মান করা এবং গ্রহণ করা।
3 বছর পরে এই নীতিবাক্যটি এবং ধারণাটি প্রতিবেশী গ্রামগুলি তাদের কাছ থেকে নেওয়া হয়েছিল। পরবর্তীকালে, অল্প সময়ের মধ্যেই, ধারণা এবং traditionতিহ্য পুরো দেশকে ছড়িয়ে দিয়েছে। পরে, তারা অনৈতিকতাকে বিবেচনা করে "প্রবীণ দিবস" অভিব্যক্তিটি ত্যাগ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
1964 সালে, 15 সেপ্টেম্বর "প্রবীণ দিবস" উদযাপন শুরু করে এবং ১৯৯ 1996 সাল থেকে এই দিনটি একটি জাতীয় ছুটির মর্যাদা অর্জন করেছে, একটি নতুন এবং চূড়ান্ত নাম পেয়েছে - "প্রবীণদের সম্মানের দিন""
এর সারাংশ এবং নিয়ম
২০০৩ সাল থেকে জাপানের "প্রবীণদের সম্মান দিবস" বা "কেইরো নো হাই" প্রতিবছর সেপ্টেম্বর মাসে তৃতীয় সোমবার পালিত হচ্ছে। "জাতীয় ছুটির দিনগুলিতে" আইনটি সংশোধন করার পরে এবং "হ্যাপি সোমবার" সিস্টেমের সাথে সংযুক্ত হওয়ার পরে এটি ঘটেছিল। উদযাপনের দিন, সমস্ত স্কুল এবং সংস্থাগুলি তাদের দরজা বন্ধ করে দেয় এবং জাপানি এবং পর্যটকরা নিজেরাই তিন দিনের ছুটি উপভোগ করে।
সামরিক বিপর্যয়ের পরে রাষ্ট্র ও দেশ পুনরুদ্ধারের জন্য আজ এই ছুটির সারমর্ম ও ভিত্তি ful "কেইরো নো হাই" দিবসে তাদের উপহার দেওয়া হয়, এবং পরবর্তী প্রজন্ম এবং সামগ্রিকভাবে দেশগুলির সেবার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে।
এই ইভেন্টের সম্মানে, জাপানি মিডিয়া traditionতিহ্যগতভাবে দেশের জনসংখ্যা সম্পর্কে উপকরণ সংগ্রহ করে, বয়সের রেকর্ডধারীদের সম্পর্কে রিপোর্ট গুলি চালায়, যার সংখ্যা প্রতি বছর বাড়ছে। 2015 হিসাবে, 100 এবং তার বেশি বয়সী 60 হাজারেরও বেশি লোক ছিল।
একটি পুরানো traditionতিহ্য অনুসারে, একজন জাপানি মানুষ যে বারো বছরের চক্র (60০ বছর) পাঁচবার বেঁচে আছে তার অবস্থার নতুন স্তরে চলে যায় - তিনি শৈশবে ফিরে আসেন। এই মুহুর্তে, আত্মীয়দের তাদের একটি ছোট টুপি এবং একটি ন্যস্ত উপহার দেওয়ার রেওয়াজ রয়েছে। এই জাতীয় উপহারের রঙ ছুটির সময় পৌঁছে যাওয়া বয়সের উপর নির্ভর করে। সুতরাং "কেইরো নো হাই" এর দিনে 70 এবং 77 বছর ধরে তারা 80, 88 এবং 90 বছর বয়সী - হলুদ এবং "বাচ্চা" 99 বছর বয়সে পৌঁছায় - সাদা li
জাপানিদের প্রতি মনোযোগ দিন - শতবর্ষী তাদের না শুধুমাত্র আত্মীয়দের দ্বারা প্রদান করা হয়। খুচরা চেইন এবং অনলাইন স্টোরগুলি বড় ছাড়ের লাইন সরবরাহ করে; চিকিত্সা প্রতিষ্ঠান, ফিটনেস সেন্টার, বিউটি সেলুন এবং অন্যান্য সংস্থাগুলি নিখরচায় পরিষেবা সরবরাহ করে; দাতব্য ফাউন্ডেশন এবং সংস্থাগুলি নগদ সুবিধা এবং উপহার সরবরাহ করে এবং সৃজনশীল গোষ্ঠীগুলি কনসার্ট এবং পারফরম্যান্সের আয়োজন করে।
কাইরো নো হাইয়ের সময়, প্রবীণ জাপানিদের কর্তৃপক্ষের উপহার দেওয়া হয়। ১৯৩36 থেকে ২০১৫ অবধি জাপানি সরকার শতবর্ষীদের রৌপ্যমণ্ডিত বাটি এবং প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে ধন্যবাদ একটি চিঠি উপহার দিয়েছিল।তবে ২০১ since সাল থেকে, 100 বছরের বেশি বয়সী লোকের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং দেশের বাজেটের উপর ভারী বোঝার কারণে এই জাতীয় উপহারগুলি প্রত্যাখ্যান করার এবং সহজ কিছুতে স্যুইচ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল।
শিশু এবং নাতি-নাতনিরা তাদের প্রবীণ আত্মীয়দের মিষ্টি এবং পোস্টকার্ড, থিমযুক্ত সজ্জা এবং বাড়ির আইটেমগুলিকে স্পর্শ করে। এগুলি অবশ্যই সুন্দরভাবে প্যাকেজ করা উচিত এবং দেশ এবং ভবিষ্যতের প্রজন্মের কল্যাণে তাদের কাজের জন্য কৃতজ্ঞতার শব্দ সহ পরিপূরক হতে হবে।
প্রবীণদের প্রতি শ্রদ্ধা - পূর্বের লোক এবং জাতীয়তার এই প্রাচীন traditionতিহ্যের প্রতি বিশেষ মনোযোগ দেওয়া হয়। এটি আচরণের নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম মেনে চলার ক্ষেত্রেই নয়, তবে প্রবীণ প্রজন্মের প্রতি মনোভাবও ধারণ করে। জাপানে, প্রবীণদের সম্মান দিবসটি বিশেষ বিদ্রূপের সাথে বিবেচনা করা হয়। এই ছুটি ব্যতিক্রম ছাড়াই প্রত্যেকেই উদযাপন করে এবং দেশের অন্যতম উজ্জ্বল এবং সবচেয়ে প্রিয় হিসাবে বিবেচিত হয়।
